গত মাসের পৃষ্ঠাদর্শন

শনিবার, অক্টোবর ২২, ২০১১

মোবাইলের জন্য সেরা একটি English> বাংলা ডিকশনারি! সিম্বিয়ান/জাভা/এন্ড্রয়েড বা টাচ/ নন টাচ যে কোন মোবাইলের জন্য!!


মোবাইল নিয়ে এটাই আমার প্রথম টিউন। কারণ এতদিন সফটওয়্যার সাপোর্ট করে এমন মোবাইল ছিল না। কিন্তু এখন আছে। ;) আশা করি মোবাইল নিয়েও এখন টিউন করতে পারবো। :D
মোবাইল কিনার পরেই একটা ভাল ডিকশনারি খুজতেছিলাম। কিন্তু টাচ মোবাইলের জন্য তেমন ভাল কিছু পাচ্ছিলাম না। হঠাৎ করেই পেয়ে গেলাম এই ডিকশনারিটা। বলা যায় পুরা মনমতো পেয়েছি। :D
Bangla dictionary নামের এই চমৎকার ডিকশনারিতে প্রায় ২১০০০+ শব্দ আছে। এমনকি সব শব্দের বাংলা উচ্চারণসহ বিস্তারিত অর্থ আছে। Barron’s GRE Word book ফিল্টার ইচ্ছা করলে ON করে ব্যবহার করতে পারবেন। অন্য যে কোন ডিকশনারি থেকে এটা যে সেরা তা একবার ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন।

ডিকশনারি ইন্সটল করার ধারাবাহিক পদ্ধতিঃ

প্রথমে এখান থেকে jad এবং jar ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
এবার ফাইল দুটি মেমরি কার্ডের একই ফোল্ডারে রেখে jad ফাইলটি ওপেন করে ইন্সটল শুরু করুন।(মোবাইলে নেট না থাকলে এইভাবে ইন্সটল করুন)
তবে আপনার মোবাইলে যদি নেট চালু থাকে তাহলে এইভাবে না করে নিচের পদ্ধতি মতো jad ফাইলটি ইন্সটল করুন।
এখান থেকে jad ফাইলটি ডাউনলোড করুন। এবার jad ফাইলটি মেমরি কার্ডে কপি করে ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার সময় ২০০কেবির একটা ফাইল ডাউনলোড হবে। ব্যস নেটের কাজ শেষ।
আর আপনার যদি এন্ড্রয়েড সেট হয় তাহলে এটা ইন্সটল করুন।
এবার আসি পরের ধাপে। এখান থেকে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন। জিপ ফাইলটি আপনার মেমরি কার্ডে কপি করে Extract করুন। তারপর জিপ ফাইল ডিলেট করে দিন।
এবার ইন্সটল হওয়া MainMIDLet সফটটি ওপেন করুন।
এবার settings এ যান।
আপনার মেমরিকার্ডের লেটার যদি E হয় তাহলে Raw Data URL এ file///E:/BanglaDictionary/ টাইপ করুন। তারপর সেভ করে কাজ শেষ করুন।
এবার সার্চ বক্সে আপনার কাংখিত শব্দ লিখে সার্চ করুন আর দেখুন রেজাল্ট।:D
আপনার সেট যদি টাচ মোবাইল হয় তাহলে ফুল স্কিন করতে দেখুন এই টিউন।
Nokia 5530, 3110 এবং 6300 মডেলে টেস্ট করা হয়েছে।
বিশেষ ধন্যবাদ রুবেল আহমেদকে যিনি এই ডিকশনারি তৈরি করেছেন।


collecting from techtunes.







মঙ্গলবার, জুন ১৪, ২০১১

বৃহস্পতিবার, মার্চ ৩১, ২০১১

ইন্টারনেটে আয়-রোজগার


অ্যাশলে কুয়ালসের বয়স মোটে ১৯ বছরতার মাসিক আয় কত জানেন? ৭০ হাজার পাউন্ড১৭ বছর বয়স থেকেই ইন্টারনেট থেকে মাসে এই আয় করছে ইংল্যান্ডের অ্যাশলেঅবাক হয়ে ভাবছেন, ইন্টারনেটে মেয়েটি এত কী কাজ করে? খুবই সোজা বাহারি ডিজাইনের ওয়েবসাইট টেমপ্লেট তৈরি করে নিজের সাইটেই প্রদর্শন করে মাইস্পেসের মতো সামাজিক বন্ধন তৈরিকারী সাইটগুলোর ব্যবহারকারীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে যায় এ টেমপ্লেটএখন অ্যাশলের সঙ্গে কাজ করে আরো প্রায় ১৫০০ মেয়েএরা তার সঙ্গে কাজ করে অর্থ উপার্জন করছেন
ইন্টারনেট নামক ভার্চুয়াল দুনিয়া অ্যাশলের মতো লাখো মানুষের সামনে খুলে দিয়েছে সম্ভাবনার নয়া দিগন্তএখানে যেমন আছে শেখার নানা সুযোগ, তেমনি আছে শেখাটাকে কাজে লাগিয়ে আয় রোজগারের বহু রাস্তাতবে ঘরে বসে কোনো সাইটের লিংকে ক্লিক করে টাকা পকেটস্থ করার চিন্তা-ভাবনা যদি থেকে থাকে তাহলে এখনই মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন সেই চিন্তাইন্টারনেটে বহু ফোরাম ও ব্লগ আছে, যার সদস্যদের কাছে নিয়মিত ইন্টারনেটে আয় বিষয়ক পোস্ট আসেক্লিক করলেই ডলার অথবা পাউন্ডহিসাবটা এমন যে, মাস শেষ হলেই পকেটে ৫০০-৬০০ পাউন্ডঅনেকেই আগ্রহ করে ক্লিক করেনকিন্তু কিছু দিন পরই জানা যায় সাইটটি ভুয়াসুতরাং শুরুতেই জানিয়ে রাখা ভালো, ইন্টারনেটে আয় করা বিষয়ে প্রচুর ভুয়া সাইট আছে এখনো আমাদের পরিচিত ব্লগ ও ফোরামগুলোতে ঘন ঘন ইন্টারনেটে আয় বিষয়ে পোস্ট আসেকিন্তু ব্যবহারকারীরা ভুয়া সাইটের ওপর এত বিরক্ত যে, পোস্টগুলোতে মাইনাস রেটিং পড়ে বেশি
তাহলে কী ইন্টারনেটে আয় একটি মিথ? যদি কেবল ক্লিক করে টাকা উপার্জনের চিন্তা করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য বিষয়টা মিথতবে যদি সৃজনশীলতাকে কাজে লাগতে পারেন তাহলে ইন্টারনেট থেকে টাকা উপার্জন অবশ্যই সম্ভব
ইন্টারনেটে আয়-রোজগারকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন হাসিন আহমেদ, সবুজ কুণ্ড ও মাহমুদুল হাসানতাঁদের সঙ্গে কথা বলেই লেখা হয়েছে আমাদের এ আয়োজন

ওয়েবসাইটে ফ্রিল্যান্সিং
ইন্টারনেটে অনেক সাইটেই ফ্রিল্যান্স কাজ করার সুযোগ রয়েছেডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে লেখালেখি পর্যন্ত নানা ধরনের কাজ করার সুযোগ আছে এসব সাইটে
এ ধরনের সাইটের মধ্যে ওডেস্ক, গেট আ কোডার, রেন্ট আ কোডার, টপ কোডার সাইটগুলো বিশ্বস্তএই সাইটগুলো ব্যবহার করতে হলে শুরুতেই আপনাকে নিবন্ধিত হতে হবেতারপর আপনাকে প্রোফাইল তৈরি করতে হবেপ্রোফাইল তৈরির সময়ই প্রতি ঘণ্টায় প্রত্যাশিত অর্থের বিষয়টি উল্লেখ করতে হয়
ওডেস্ক (www.odesk.com) সাইটটির অর্থ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বেশ ভালোওডেস্ক ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করেছেন মাহমুদুল হাসানতিনি জানিয়েছেন, ওডেস্ক বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য একটি ভিসা কার্ড প্রদান করেএই কার্ড দিয়ে বাংলাদেশের ব্যাংক থেকেও অর্থ উত্তোলন করা যায়এ ধরনের আরেকটি সাইট গেট আ কোডার (www.getacoder.com)সাইটটির হোমপেজেই আছে নানা ধরনের কাজের তালিকা সংশ্লিষ্ট কাজে আপনি যোগ্য হলে আবেদন করে রাখতে পারেনবিড করে কাজটি পেলে আপনার জন্য পোয়াবারোএই সাইটগুলোর সুবিধা হলো, যত বেশি প্রজেক্টের কাজ করবেন তত বেশি অভিজ্ঞতা যোগ হবে আপনার প্রোফাইলেবাড়তে থাকবে আপনার মূল্য
গুগল অ্যাডসেন্স
আপনার তৈরি করা ওয়েবসাইটে গুগলের এনে দেওয়া বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেও বাড়তি আয় করতে পারেনওয়েবসাইট ভিজিট হলে কিংবা বিজ্ঞাপনে ক্লিক হলে টাকা জমা হবে আপনার একাউন্টেবাংলাদেশের অনেকেই তাদের সাইটে গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহার করেএর মাধ্যমে সাইটে গুগলের দেওয়া বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়আয়ের পরিমাণ ১০০ ডলার হলেই চেকের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেয় গুগলতবে একই কম্পিউটার থেকে বেশি ক্লিক পড়লে অ্যাকাউন্টটি বাতিল করে দেয় গুগলগুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে জানতে হলে ভিজিট করুন : www.google.com/adsense

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজিং
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজিং সংক্ষেপে এসইও নামে পরিচিতএই প্রযুক্তি ব্যবহার করে সার্চ রেজাল্টে কোনো ওয়েবসাইটের অগ্রাধিকার ঠিক করা সম্ভবধরা যাক কোনো একটি কোম্পানির ভ্রমণ তথ্য নিয়ে একটি সাইট আছেতারা চাচ্ছে তাদের সাইটটি গুগুল সার্চের ফলাফলে শুরুর দিকে প্রদর্শিত হোকআপনি যদি এসইও জানেন তাহলে তা করে দিতে পারবেনএসইও সম্পর্কে জানতে নিচের সাইটগুলো দেখতে পারেন en.wikipedia.org/ wiki/Search-engine-optimization, www.seo.com

ওয়েবসাইট ডেভেলপিং
অন্যের ওয়েবসাইট ডেভেলপ করেও আপনি আয় করতে পারেনওয়েব ডেভেলপের কাজ পেতে হলে আপনাকে অনলাইনে বিড করতে হবেজুমলা জানা থাকলে অন্যদের থেকে আপনি এগিয়ে থাকবেনকিছু ডেমো তৈরি করে রাখতে পারেনএগুলো আপনার রেফারেন্স হিসেবে কাজ করবে

গ্রাফিক ডিজাইন
আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইন জানেন তবে সেই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইট থেকে কাজ বাগিয়ে নিতে পারেনবিভিন্ন কোম্পাানির লোগো, কর্পোরেট আইডেনটিটি ডিজাইন (প্যাড, বিজনেস কার্ড, লেটার হেড) করা যাবে গ্রাফিক ডিজাইন জ্ঞান ব্যবহার করেগ্রাফিক ডিজাইন শিখতে এবং এই সম্পর্কিত পেশা সম্পর্কে জানতে সাইটগুলো দেখতে পারেন www.graphicdesign.about.com, www.graphic-design.com, www.graphic-design-employment.com/ graphic-design-portfolio.html,
www.graphiccompetitions.com
টেমপ্লেট ডিজাইন
কোনো ওয়েবসাইট তৈরির প্রাথমিক ধাপ হলো টেমপ্লেট ডিজাইনকোনো ওয়েবসাইটের বিভিন্ন তথ্য ও ছবি ওয়েব পেইজের কোন জায়গায় কতটুকু যাবে, তার প্রাথমিক ধারণা দেয় এই টেমপ্লেটধরুন আপনি খেলা নিয়ে একটি ওয়েবসাইট করতে চাচ্ছেন সাইটে কোথায় কোন খেলা যাবে, তার লুকটা কেমন হবে, ছবি আর লেখা কতটুকু যাবে, তার একটি প্রাথমিক ডিজাইন এই টেমপ্লেটআপনি চাইলে এই টেমপ্লেট তৈরি করেও আয় রোজগার করতে পারেন
টেমপ্লেটের নমুনা দেখতে ভিজিট করুন : www.joomladesigns.co.uk,
www.freewebsitetemplates.com

অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার
বর্তমানে অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট জনপ্রিয় হচ্ছেধরা যাক আপনি একটি সাইট করলেন, যেখানে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ, ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করা যায়সাইটটি অনলাইনে আপলোড করা থাকলে অনেকেই এটি ব্যবহার করবে বাড়বে আপনার ভিজিট, গুগল অ্যাডসেন্সের মতো বিজ্ঞাপনী সেবাগুলো যোগ করে রাখতে পারেন

বেশি ক্লিক মানেই আপনার পকেটে অর্থফেইসবুকের জন্য বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ও গেমস ডেভেলপ করতে পারেনভালো গেমস অ্যাপ্লিকেশন ও গেমস ডেভেলপ করলে ফেইসবুকই কিনে নেবেফেইসবুকে অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করতে চাইলে দেখতে পারেন সাইট: developers.facebook.comনতুন কিছুর সন্ধানে
ফ্লাশ তৈরি, ব্লগ লেখা, প্রোডাক্ট রিভিউ, প্রজেক্ট টেস্টার হিসেবে কাজ করেও অর্থ উপার্জন সম্ভবএসব তো গেল কী উপায়ে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন সম্ভবকিন্ত আপনার যদি এসব টেকিনিক্যাল জ্ঞান না থাকে তাহলে? টেকনিক্যাল জ্ঞান নেই তো কী? ইন্টারনেটে প্রচুর টিউটোরিয়াল আছেএসব টিউটোরিয়ালে বেশ গোছালোভাবে কাজের প্রক্রিয়া বর্ণনা করা আছেএসব দেখে দেখে নিজে নিজেই কাজগুলো শিখে নিতে পারবেন

প্রয়োজনীয় কিছু লিংক-
ওয়েব ডিজাইন
www.webdesign-tutorials.com
www.w3schools.com
http://en.wikipedia.org/wiki/Web-design
গ্রাফিক ডিজাইন
www.allgraphicdesign.com
www.graphictutorials.net
www.designtutorials.info
http://en.wikipedia.org/wiki/graphic-design

বেশ কিছু ফোরাম ও ব্লগ আপনার সহায়ক হতে পারে_
forum.amaderprojukti.com
techtunes.com.bd
www.joomla-bd.org
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেও ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন শিখতে পারেনএআইইউবি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির মতো বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাঝে মধ্যে প্রফেশনাল কোর্স করায়এই কোর্সগুলো করতে পারেনএ ছাড়া সিসটেক ডিজিটাল, ডেফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটির মতো কিছু প্রতিষ্ঠান গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইনের ওপর কোর্স করায়যোগাযোগের ঠিকানা
সিসটেক ডিজিটাল লিমিটেড, বাড়ি নম্বর-৭, সড়ক-৩১, সেক্টর ৭, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০, ফোন-০২ ৮৯৬২৬৩৬, ০১৭১৩২৪৯৫৪১
ডেফোডিল ইনস্টিটিউট অব আইটি, ধানমন্ডি ক্যাম্পাস, বাসা-৭, সড়ক-১৪ (নতুন), ধানমন্ডি-১২০৯, ফোন-০২-৯১১৭২০৫, ৯১২৪৭৭৩, www.diit.info

www.php.net

ভিডিও ডাউনলোড করার ৫টি জনপ্রিয় ওয়েবটুলস, সম্পূর্ন ফ্রী…



বর্তমানে ভিডিও শেয়ারিং সাইটগুলি আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গীপ্রয়োজনে অপ্রয়োজনে প্রায় প্রতিদিনই ভিডিও শেয়ারিং সাইটগুলিতে আমাদের ঢু মারতে হয় তবে সমস্যায় পড়তে হয় যখন ভিডিও শেয়ারিং সাইটগুলো থেকে প্রয়োজনীয় কোনো ভিডিও সরাসরি ডাউনলোড করা যায়না
তবে বর্তমানে অনেক সাইট এই সমস্যার সহজ সমাধান দিচ্ছে, যার কয়েকটি নিচে উল্লেখ করছি-

KeepVid



আমার জানামতে ভিডিও শেয়ারিং সাইটগুলো থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য KeepVid বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রায় অধিকাংশ জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইটের ভিডিও ডাউনলোড করা যায় এই সাইটের মাধ্যমেসাইটে গিয়ে শুধুমাত্র লিঙ্ক পেস্ট করেই ডাউনলোড করা যাবে কাঙ্ক্ষিত ভিডিওটিআরেকটি বৈশিষ্ঠ্য হলো এই সাইটের টপ ভিডিও সেকশনে জনপ্রিয় ভিডিওর লিস্ট আছে যেখান থেকে খুব সহজেই জনপ্রিয় ভিডিওগুলো ডাউনলোড করা যাবে

ClipNabber



ClipNabber শুধুমাত্র ইউ আর এল কপি পেস্টের মাধ্যমে ইউটিউব, মেটাক্যাফে সহ অন্যান্য ভিডিও শেয়ারিং সাইট থেকে ভিডিও ডাউনলোড করতে দেয়যে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান তার ইউ আর এল টি এই সাইটে পেস্ট করলে একটি ডাউনলোড লিঙ্ক পাওয়া যাবে যার মাধ্যমে কম্পিউটার, আইপড, আইফোন সহ অন্যান্য মিডিয়া প্লেয়ার এর জন্য ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে

VideoDownloader



VideoDownloader হচ্ছে একটি ফায়ারফক্স এক্সটেনশনএটি দিয়ে ইউ আর এল পেস্টের মাধ্যমে যেকোনো সাইট থেকে ভিডিও ডাউনলোড করা যাবেএমনকি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যেমন My Space থেকেও ভিডিও ডাউনলোড করা যাবে এই সাইটের সাহায্যেএছাড়া ভিডিও দেখার জন্য ফ্রী Flv প্লেয়ারও ডাউনলোড করা যাবে এই সাইট থেকে

Zamzar



Zamzar হচ্ছে একটি ফ্রী অনলাইন ফাইল কনভারশন এপ্লিকেশন, যার সাহায্যে অনলাইনেই যেকোনো ভিডিও AVI, MPEG, 3GP, MP4, MOV ইত্যাদি ফরমেটে কনভার্ট করা যাবেমিডিয়া ফাইল ছাড়াও ছবি ও বিভিন্ন ডকুমেন্টও কনভার্ট করা যাবে এই সাইটে

Media Converter



Media Converter অনেকটা Zamzar এর মতইতবে এ সাইটের ভিডিও ডাউনলোড এবং কনভার্ট দুটোই করা যাবেএই সাইটের আরেকটি আকর্ষনীয় দিক হচ্ছে- ড্র্যাগ এন্ড ড্রপ এর মাধ্যমে সাইটের মডিউল গুলো বিভিন্ন স্থানে স্থানান্তর করা যায়

শনিবার, মার্চ ২৬, ২০১১

আপনার মোবাইল এ এক সাথে ১৬ টি সিম ব্যাবহার করুন

আপনার মোবাইল এ এক সাথে ১৬ টি সিম ব্যাবহার করুন
বার বার সিম পরিবতন করতে করতে আপনার সিম এবং মোবাইল এর বার টা বেজে গেছে?
আপনি চাইলে আপনার সিম গুলো এক সাথে আপনার মোবাইল এ ব্যাবহার করতে পারেন
কি ভাবে?
সুপার সিম বা সিম মাক্স নামক এক প্রকার সিম আছে যাতে ৬ থেকে ১৬ টি সিম এক সাথে
কপি করে ব্যাবহার করা যায়

কি কি লাগবে?
১। সুপার সিম
২। সিম রিডার
৩। সফটয়্যার

কি ভাবে কাজ করে?
সিম কার্ডে ব্যবহার কারীকে সনাক্ত করতে কিছু তথ্য থাকে। এগুলো হল:
* ICCID: Integrated Circuit Card ID
8988012345678912345F এরকম একটি কোড। এটি সিমের গায়ে লেখা থাকে।
* IMSI: "International Mobile Subscriber Identity"
470-01 084930321003457820 এরকম একটি কোড।
* KI: Authentication Key
A8-0B-FF-6F-0C-28-D5-37-00-E1-40-2A-0E-0A-E9-BA
এরকম একটি হেক্সাডেসিমাল কোড।

একটি সিমের এই ইনফরমেশন গুলো জানতে পারলেই আপনি সেই সিমের ক্লোন তৈরি করতে পারবেন। ক্লোন সিম আপনি মুল সিমের মতই ব্যবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ মূল সিমটি ব্যবহার না করে ক্লোন থেকেই কল করা বা সব কাজ করতে পারবেন। আর এই ইনফরমেশন গুলো ক্লোন করে যে সিমে প্রবেশ করাবেন তা হল সুপার সিম। সুপার সিম গুলো সাধারনত চাইনা থেকে আসে। এবং একটি সুপার সিমে সাধারণত ৬ থেকে ১৬ টি সিমের ক্লোন একসাথে রাখা যায়। সিমটি দেখতে অন্যান্য সিমের মতই। তবে এই সিমের সকল ইনফরমেশন বার বার মুছে আবার নতুন করে প্রবেশ করানে যায়। ইনফরমেশন গুলো আলাদা আলাদা ব্লকে থাকে। আপনি সিমটি চালু করার পর সেট থেকে STK অপশনে গেলে যে ক্লোনগুলো থাকবে তার একটা লিস্ট পাবেন। সাধারণত Switch Number এই অপশন থাকে। সেখান থেকে যে নাম্বারটি সিলেক্ট করবেন সেই নাম্বারটি চালু হবে।
এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল KI. বাকিগুলো সহজেই বের করা যায়। কিন্তু KI বের করতে হলে আনেক জটিল এলগরিদম ব্যবহার করতে হয়। সিম এর আবার দুই ধরণের টেকনোলজি আছে। V1 এবং V2. বর্তমানে যেসব সিম আমরা কিনি সবই V2. কিন্তু আগে গ্রামীন এবং বাংলালিংক V1 সিম দিত। V2 ক্লোন করা এখনো পর্যন্ত সম্ভব হয়নি। কারন এর KI বের করার এলগরিদম এখনো কেউ বের করতে পারেনি। এতে KI ইনফরমেশন গুলো জটিল ভাবে এনক্রিপ্টেড থাকে। যাদের কাছে এখনো V1 সিম আছে তারাই ক্লোন করতে পারবেন। এজন্য যে কিট গুলো মার্কেটে পাবেন সেখানে একটি সুপার সিম, একটি সিমকার্ড রিডার এবং একটি সফ্টওয়্যার সিডি। দাম ৭০০ টাকার মতো।

কাযপ্রনালি

* সুপার সিমের সফ্টওয়্যার এবং রিডারের ড্রাইভার ইন্সটল করার পর সিম স্ক্যানার দিয়ে স্ক্যান করে KI ইনফরমেশন বের হলে ওটা একটা ডাটা ফাইল হিসেবে সেভ করতে হয়। সেভ করার সময় পাসওয়ার্ড দিলে ভালো। তাহলে এই ডাটা আর কেউ ব্যবহার করতে পারবেনা। KI ইনফরমেশন বের করার জন্য ১০ মিনিট থেকে কয়েক ঘন্টা লাগতে পারে। এরপর রিডারে সুপার সিম ঢুকিয়ে ডাটা গুলো এক একটি ব্লকে রাইট করে দিলেই কাজ শেষ। সিম ঢুকানো বা বের করার সময় রিডারটি কম্পিউটার থেকে আগে খুলে নিন। না হয় সিমটি সাথে সাথেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সফ্টওয়্যার এর কার্যপ্রনালী বিস্তারিত লিখছিনা। কারন এটি খুব সহজ। ইন্সটল করলেই বুঝতে পারবেন কি করতে হবে।

* আপনার সিম যদি অন্য কেউ ক্লোন করে ফেলে তবে আপনার সিমটি আপনি যেমন ব্যবহার করবেন তেমনি সেও ব্যবহার করতে পারবে। এভাবে আপনার নাম্বারটির অপব্যবহার হতে পারে যা আপনি হয়তো বুঝবেনও না। মনে করুন একসাথে একই সিমের একাধিক কপি চালু আছে। এ সময় কেউ ওই নাম্বারে কল করলে সর্বশেষ যে সিমটি অন করা হয়েছে বা সর্বশেষ যেটি থেকে কল করা হয়েছে সখানে কল যাবে। অন্য গুলোতে নেটওয়ার্ক থাকবে কিন্তু সেগুলোতে কল আসবেনা। আবার একটিতে কেউ কথা বলার সময় আন্যটি থেকে যদি কেউ কল করে তবে প্রথমটি বিচ্ছিন্ন হয়ে দ্বিতীয়টি কাজ করা শুরু করবে। তবে একই যায়গায় (একই বিটিএস এর কাভারেজে) থেকে একটিতে ভয়েস আরেকটিতে ডাটা এর কাজ করেছি আমি। আমার রুমে একটি কপি দিয়ে ইন্টারনেট এবং একই সাথে আরেকটি কপি দিয়ে কথা বলেছি। ইন্টারনেটের কোন সমস্যা হয়নি। তবে এক সাথে আরেকটিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করলে প্রথমটিতে ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। এবং আলাদা আলাদা বিটিএস এর কাভারেজে থাকলে ভয়েস এবং ডাটা আলাদা ব্যবহার করা যাবেনা। আপনার সিমটি যদি গ্রামীনের ০১৭১১, ০১৭১২, ০১৭১৬ এবং ০১৭১৩ ও ০১৭১৫ (এর কিছু কিছু) হয় এবং আপনি অন্তত ২০০৩ সালের পর আর সিম রিপ্লেস না করে থাকেন তবে আপনার সিমটি V1 সিম। বাংলালিংক এর ০১৯১১, ০১৯১২, ০১৯১৩, ০১৯১৪ সিম গুলো V1 সিম। যা ক্লোন করা সম্ভব। এখন আপনার সিমটি যদি কেউ ক্লোন করে ব্যবহার করার সম্ভাবনা থাকে তবে আপনি সিম রিপ্লেস করে নিলে আর আগের সিম বা ক্লোন কোনটাই কাজ করবেনা। কারন নতুন সিমে সম্পূর্ণ ভিন্ন ইনফরমেশন থাকবে এবং আপনি পাবেন V2 রিপ্লেসমেন্ট। যা আপাতত ক্লোন করা সম্ভব নয়। এছাড়া আপনি যদি সুপার সিম ব্যবহার করে থাকেন অবশ্যই সিমে পিনকোড দিয়ে রাখবেন যেন হারিয়ে গেলে সব গুলো রিপ্লেস করা না লাগে। আমি 16 in One সুপার সিম সহ হারিয়েছিলাম। কিন্তু পিনকোড দেয়াছিল তাই কোন সমস্যা হয়নি। অতিরিক্ত সুপারসিম মার্কেটে পাওয়া যায়, রিডার ছাড়া। ওটা কিনে এনে আবার ক্লোন ডাটা দিয়ে সিম ব্যবহার করছি।

* সুপার সিম গুলোর ২টা পিন থাকে একটা সাধারন পিন আরেকটা এসটিকে পিন। দুটোই সাধারণত ০০০০ থাকে। প্রথম পিনটি সেট অন করার সময় বা লিস্ট থেকে নাম্বার সুইচ করার সময় লাগে। এসব সিমে একটা সাধারণ ফোনবুক ও এসএমএস স্টোরেজ এবং একটা এসটিকে ফোনবুক ও এসএমএস স্টোরেজ থাকে। এগুলো সুইচ করার অপশন থাকে। প্রথম পিনকোড অফ করা থাকলেও এসটিকে পিনকোডটি কিছু কিছু কাজের সময় বলতেই হবে। সেমন এসটিকে ফোনবুকে যেতে চাইলে অবশ্যই এসটিকে পিন দিতে হবে। আর যদি প্রথম পিন এনাবল করা থাকে তবে ওটাও দিতে হবে। দুটি পিনকোডই পরিবর্তন করে নিন। ঝামেলা এড়াতে দুটি পিনে একই কোড ব্যবহার করুন। পাক কোড পাবেন সিম কার্ড হোল্ডার এর বডিতেই। পিনকোড লিখা নাও থাকতে পারে।
বিস্তারিত জানতে মেইল অথবা কল করুন
০১৭২২২৩৭৯৭৩
johnautomation1@gmail.com

মঙ্গলবার, মার্চ ২২, ২০১১

ইন্টারনেটে টাকা আয়ের শতপথ : Ways to earn money online, part- 4

আপনি কি গ্রাফিক ডিজাইনে আগ্রহি ? ডেস্কটপে সুন্দর সুন্দর ছবি দেখতে পছন্দ করেন এবং সময়ে নিজে ফটোশপে সুন্দর কিছু তৈরী করেনকিংবা সুন্দর কিছু দেখলে ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ছবি ছবি উঠানএরপর সেগুলি আরো সুন্দর করেন ফটোশপে
ফটোশপ ব্যবহার করে ব্যানার বিজ্ঞাপন তৈরীর কথা আগে উল্লেখ করা হয়েছেনিজের ডিজাইন কিংবা ক্যামেরায় উঠানো ছবি বিক্রি করাও ইন্টারনেটে আয়ের একটি পথ হতে পারে
কি যোগ্যতা প্রয়োজন
অবশ্যই আপনার দক্ষতা থাকতে হবে গ্রাফিক ডিজাইনেএমন ইমেজ তৈরী করবেন যা অন্যরা দেখে প্রশংসা করবেফটোগ্রাফ এবং কম্পিউটার গ্রাফিক্স এক করার জন্য ফটোগ্রাফিতেও দক্ষতা প্রয়োজনসেইসাথে ছবিগুলিকে ওয়েব সাইটে রাখার জন্য ওয়েব সাইট তৈরী এবং রক্ষনাবেক্ষনের কাজও নিজেই করতে পারেনসেক্ষেত্রে এবিষয়েও কিছু জ্ঞান প্রয়োজন হবে
খরচ
এজন্য মুল বিনিয়োগ আপনার মেধাসেইসাথে কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ, ওয়েবসাইটের খরচ ইত্যাদি
আয় কিভাবে হবে
প্রথমত আপনার ওয়েবসাইট এমনভাবে সাজাতে হবে যেখানে ভিজিটর আসবেন আগ্রহ নিয়ে (এরফলে থেকে অন্যান্য আয়ও আসতে পারে)সেখানে বিশেষ একটি অংশ থাকবে যা রেজিষ্টার্ড ব্যবহারকারীদের জন্যমাসিক অর্থ দিয়ে তারা সেখানে থাকা ইজেমগুলি ডাউনলোডের সুযোগ পাবেনসারা বিশ্বের ভিডিটরকে যদি আপনার সাইটে আনতে পারেন তাহলে প্রত্যেকের কাছে সামান্য করে হলেও মোট আয়ের পরিমান যথেষ্টশুরুতে হয়ত বেশি ক্রেতা পাবেন না, লেগে থাকলে একসময় বিশাল ব্যবসা হতে পারেসংগ্রহ বড় করার জন্য অন্যদের কাছ থেকে ছবি নিয়ে নিজের সাইটে রাখতে পারেনতাদেরকে আয়ের অংশ দিয়ে নিজের লাভ আরো বৃদ্ধি করা সম্ভব এভাবে
এধরনের সাইট সম্পর্কে জানার জন্য ভিজিট করুন
http://www.digitalblasphemy.com
http://www.themes.org

ইন্টারনেটে টাকা আয়ের শতপথ : Ways to earn money online, part-3

আপনি যখন ইন্টারনেটে কোন পণ্যের খোজ করেন তখন নিশ্চয়ই অনেক সময় অবাক হয়ে ভাবেন, অমুক জিনিষের বর্ননা এল কোথা থেকে। যে জিনিষ বাজারে বিক্রি হবে আরো তিন মাস পর। মোবাইল ফোন হোক, ক্যামেরা হোক, কম্পিউটারের কোন ডিভাইস হোক, সফটওয়্যার হোক, কোন বই হোক অথবা হলিউডের মুভি হোক কিংবা টুথপেষ্ট-সাবান হোক।
কোন পন্য বাজারে আসার কয়েক মাস আগে থেকে সে সম্পর্কে প্রচার শুরু হয়। রিভিউ ছাপা হয়। টাকা দিয়ে লিখিয়ে নেয়া হয় বলে এর নাম পেইড রিভিউ। বিভিন্ন কোম্পানী শতশত কোটি ডলার ব্যয় করে এই প্রচারনায়। আপনিও ঘরে বসে রিভিউ লেখার কাজ করতে পারেন।
কি দক্ষতা প্রয়োজন : বাংলাদেশে এই ব্যবস্থা পেশাদারীভাবে চালু হয়নি। যেটুকু হয় তা মুল বিষয় গোপন রেখে। খবরের কাগজে যখন কোন কোম্পানীর পরিচিতি কিংবা পন্যের আলোচনা-সমালোচনা দেখেন ধরে নেবেন সেটা টাকা দিয়ে করা হয়েছে, যে যত অস্বিকারই করুক। পত্রিকার চেয়েও সুবিধাজনক ইন্টারনেটে এর ব্যবহার একেবারেই নেই। কাজেই আপনাকে যেতে হবে বিশ্ব বাজারের দিকে। এজন্য ইংরেজিতে রিভিউ লেখায় দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যদি এই মুহুর্তে সেটা আয়ত্তে না থাকে তাতেও ঘাবড়াবার কিছু নেই, বিজ্ঞাপন দেখে ইংলিশ শেখানোর ভাওতাবাজির শিকার হওয়ার প্রয়োজন নেই। স্কুলের গ্রামার বই খুলে বসুন। বাজারে বহু বই পাওয়া যায় সব ধরনের ইংরেজি শেখার জন্য। ইন্টারনেটে ইংরেজি শেখার যায়গা রয়েছে। লোকে বলে ইংরেজি সবচেয়ে সহজ ভাষা। চেষ্টা করলে কয়েক মাসে সেটা আয়ত্ত করা সম্ভব। যে বিষয়ে আপনার আগ্রহ সেই বিষয়কে টার্গেট করে যতটা সম্ভব জানার চেষ্টা করুন। ইন্টারনেটে সেই বিষয়ের রিভিউগুলি পড়ুন। উদাহরন হিসেবে, যদি ফটোগ্রাফিতে আগ্রহ থাকে এবং ক্যামেরার রিভিউ লিখতে চান তাহলে ফটোগ্রাফি এবং ক্যামেরার খুটিনাটি জেনে নিন। মোটকথা আপনি বিশেষজ্ঞ মত দিয়ে রিভিউ লিখবেন কাজেই সে বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।
কি মুলধন প্রয়োজন : একটি কম্পিউটার, ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার আপনার মুলধন। বাকিটা জ্ঞান এবং তার প্রয়োগ।
কি জনবল প্রয়োজন : একজন ব্যক্তির পক্ষে কয়েকঘন্টা সময় ব্যয় করে এধরনের কাজ করা সম্ভব। সহযোগিতা এবং তথ্য আদান-প্রদানের সুযোগ বাড়ানোর জন্য সঙ্গি থাকলে লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই।
কাজের সুযোগ : আগে যেমনটি উল্লেখ করা হয়েছে, প্রতিটি পন্য বাজারে আসার আগেই তার পক্ষে সাফাই গাওয়া হয়। কাজেই আপনার সামনে লক্ষ লক্ষ পন্য এবং বিষয় রয়েছে রিভিউ লেখার জন্য।
কাজ কিভাবে পাবেন : আপনার আগ্রহের বিষয় ঠিক করে সেধরনের ওয়েবসাইট ভালভাবে দেখতে শুরু করুন। অনেক যায়গায় সরাসরি রিভিউ লেখার জন্য টাকার অফার দেখতে পাবেন। অল্প টাকা অথবা বিনা টাকায় হলেও শুরুতে লিখে হাত পাকাতে পারেন।
কোন এজেন্সির সদস্য হতে পারেন। এরা কোম্পানীগুলির কাছ থেকে কাজ পায় তারপর সেগুলি সদস্যদের কাছে করিয়ে নেয়। শেখার কাজেও তারা সবরকম সাহায্য করে। এদের কাছে লক্ষ লক্ষ তৈরী রিভিউ রয়েছে। সদস্য হলে সেগুলি ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। paid review জাতিয় কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করে তাদের খুজে পাবেন। একটু সাবধানবানী, ইন্টারনেটে ব্যবসার সুযোগের পাশাপাশি ঠগ-বাটপারেরও অভাব নেই। কেউ কেউ সদস্যপদ দেয়ার কথা বলে কিছু টাকা নিয়ে সেটা মেরে দিতে পারে। সুযোগ থাকলে যাচাই করে নিন, সুযোগ না থাকলে এটুকু ঝুকি নিতেই হবে।
কি পরিমান আয় করা সম্ভব : বিষয়টি নির্ভর করে আপনার যোগ্যতার ওপর। সাধারন রিভিউ লিখে ৫০-১০০ ডলারে খুশি থাকতে পারেন। সত্যিকারের বিশেষজ্ঞ রিভিউ লিখে হাজার ডলারও পেতে পারে। সেইসাথে যে জিনিষের রিভিউ লিখবেন সেটা ফাউ হিসেবে পাবেন।

ইন্টারনেটে টাকা আয়ের শতপথ : Ways to earn money online, part-2


ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের জন্য কোন কাজে হাত দেয়ার সময় যে বিষয়গুলিতে দৃষ্টি দেয়া হয় তা হচ্ছে সে কাজটি কত কম বিনিয়োগে করা যায়, কত কম দক্ষতা প্রয়োজন হয়, কাজ পাওয়া কতটা সহজ হয় এবং লেনদেনের বিষয়টি কতটা সহজ হয়যে কোন কাজ করতেই কিছুটা দক্ষতা প্রয়োজন হয়তবে সাধারন থেকে মোটামুটি মানের গ্রাফিক ডিজাইন করতে সমস্যা হবার কথা না কারোইসেই দক্ষতা লাগিয়ে করতে পারেন ব্যানার বিজ্ঞাপন তৈরীর কাজ
ইন্টারনেটে সবচেয়ে বেশি আয় হয় বিজ্ঞাপন থেকে এটা নিশ্চয়ই জানেনএর বড় একটা আয় আসে যেসকল ওয়েব সাইটে লক্ষ লক্ষ ভিজিটর যায় সেখানে ব্যানার এড দিয়ে জনপ্রিয় সাইটে ঢুকে সেটা যাচাই করতে পারেনউদাহরন বাংলাদেশে, প্রথম আলো তথ্যের চেয়ে বিজ্ঞাপনের পরিমান বেশি
বাংলাদেশে এই বিজ্ঞাপনগুলি সাধারনত নিজ দায়িত্বে তৈরী করা হয়সারা বিশ্বের হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা একাজ টাকা দিয়ে করিয়ে নেয়কারন একটাই, যেখানে খরচ কম সেখানে করানোশুধুমাত্র ই-মেইল যোগাযোগ ব্যবহার করেই কাজ পাওয়া এবং করে দেয়া সম্ভব
কি দক্ষতা প্রয়োজন : আপনার ডিজাইনের দক্ষতা কতখানি তার ওপর কাজ পাওয়া এবং মজুরী পাওয়ার বিষয় নির্ভরশীলএকাজ করতে হলে গ্রাফিক ডিজাইনে দক্ষতা বাড়াতে হবেযদি মুল সফটওয়্যার কেনার বিষয় না থাকে তাহলে ফটোশপ এবং ইলাষ্ট্রেটর সবচেয়ে উপযোগি সফটওয়্যারকিছুটা অপ্রাসংগিক হলেও বলা প্রয়োজন, ভাল কাজের নতুন ভার্শনের পেছনে ছোটা প্রয়োজন নেই স্পাইডারম্যান, সুপারম্যান, আয়রনম্যান থেকে শুরু করে সবধরনের কমিক তৈরীর কোম্পানী মার্ভেল ব্যবহার করে ফটোশপ ভার্শন ৩ এবং ৪আপনি ফটোশপ ৫.৫ এবং ইলাষ্ট্রেটর ৮ ব্যবহার করে যেতে পারেনইদানিং এনিমেটেড ব্যানার এর চাহিদা বেড়েছেএকাজে টাকাও বেশি পাওয়া যায়এজন্য ফ্লাশ শেখা যেতে পারেডজন ডজন সফটওয়্যারের পেছনে না ছোটাই ভাল
কি মুলধন প্রয়োজন : একটি কম্পিউটার এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার, এর বাইরে আরকিছু প্রয়োজন নেইতবে দক্ষতা বাড়লে আরো দামী কাজে হাত দিলে স্ক্যানার, ডিজিটাল ক্যামেরা, মাউসপেন (গ্রাফিক ট্যাবলেট) ইত্যাদির কথা ভাবা যেতে পারে
কি জনবল প্রয়োজন : একজন ব্যক্তির পার্টটাইম কাজই যথেষ্ট
কাজ কিভাবে পাবেন : প্রচারেই প্রসার, এই নিয়মে নিজের ব্যানার বিজ্ঞাপন দেয়ার ব্যবস্থা করুনকোথাও বিনামুল্যে ব্যানার তৈরীর সুযোগ থাকলে সেটা কাজে লাগানে এবং তাতে নিজের নাম-ঠিকানা-যোগাযোগের ব্যবস্থা রাখুনবিভিন্ন ধরনের এড এজেন্সি রয়েছে মধ্যস্থতা করার জন্য তাদের সাথে যোগাযোগ করুনব্রাউজারে কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করতে শুরু করুন যতক্ষন না প্রয়োজনীয় যায়গায় পৌছানো যায়
অতিরিক্ত আয় : দক্ষতা বাড়ার সাথে সাথে আরো বড় কাজের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন ই-বুকের প্রচ্ছদ, প্রচারপত্র, এমনকি ওয়েব পেজ ডিজাইনের দিকেও ক্রমে দৃষ্টি দিতে পারেন
উদাহরন : নমুনা জানার জন্য এই ধরনের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন;
http://www.addesigner.com, http://www.mouserart.com

ইন্টারনেটে টাকা আয়ের শতপথ : Ways to earn money online, part-1


ইন্টারনেট ব্যবহার করে টাকা উপার্জন করা যায়চাকরীর জন্য ধর্না দিতে হয় না, চাকরীক্ষেত্রের বিরূপ পরিবেশ মুখ বুজে মেনে নিতে হয় না, এখানে-ওখানে দৌড়াদৌড়ি করতে হয় নাঘরে বসে নিজের সুবিধেজনক সময়ে কাজ করলেই চলেদক্ষতা যত বেশি আয় তত বেশি, এই একটামাত্র নিয়মে মাসে লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব অন্তত কাগজে কলমেবাস্তবে আপনি কতটা করতে পারবেন সেটা আপনার ওপরএখানে কিছু পদ্ধতির কথা পর্যায়ক্রমিকভাবে জানানো হচ্ছে
প্রথমেই একটা কথা জানিয়ে রাখা ভাল, অধিকাংশ ক্ষেত্রে আয়ের সুত্র অন্য দেশ কাজেই টাকা কিভাবে আপনার হাতে পৌছাবে সেটা ঠিক করে নিনবাংলাদেশ থেকে অনলাইনে টাকা গ্রহন করার বিধিনিষেধ থাকায় সহজ কাজটিও জটিল হয়ে দাড়াতে পারে পে-পল (বিনামুল্যের এবং সহচেয়ে সহজ, জনপ্রিয় এবং প্রচলিত পদ্ধতি) ব্যবহারের জন্য অন্যদেশে ব্যাংক একাউন্ট প্রয়োজন হতে পারে
পদ্ধতি-১ : বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক
সবচেয়ে বেশি অর্থ উপার্জন করা যায় এই কাজের মাধ্যমেএজন্য আপনার প্রয়োজন হবে প্রচুর পরিমান ভিজিটর যায় এমন ওয়েব সাইটভিজিটর যত বেশি বিজ্ঞাপনের মুল্য তত বেশি (সংবাদপত্র কিংবা টিভি বিজ্ঞাপনের সাথে তুলনা করতে পারেন) বিজ্ঞাপন আপনাকে খুজতে হবে না, অন্যরা আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দেবে এবং ভিজিটর সেখানে ক্লিক করলেই আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবেআপনার ক্লায়েন্ট যেহেতু বিশ্বজুড়ে সেহেতু আপনার আয় তাদের তুলনায় বেশি হওয়া সম্ভব
দক্ষতা : ধরে নেয়া হচ্ছে আপনার চালু ওয়েবসাইট রয়েছেনা থাকলে নিজে অথবা অর্থ ব্যয় করে তৈরী করে নিতে হবেনিয়মিত সেখানে পরিবর্তন প্রয়োজন হবে কাজেই অন্তত সাধারন পর্যায়ের এইচটিএমএল জানতে হবেযদি ব্যানার বিজ্ঞাপন তৈরী করতে হয় তাহলে গ্রাফিক ডিজাইন জানা থাকলে খরচ কমবে
ব্যবসা শুরুর খরচ : যেহেতু বিপুল পরিমান ভিজিটর আপনার লক্ষ্য সেহেতু নিজস্ব ডোমেই-হোষ্ট ব্যবহার করা প্রয়োজনআপনার খরচের তালিকায় থাকবে ওয়েব পেজ তৈরী, ডোমেইন নেম (অনেক ক্ষেত্রেই হোষ্টিং এর সময় বিনামুল্যে পাওয়া যায়) এবং হোষ্টিং খরচবিশ্বের সেরা হোষ্টিং সার্ভিসের জন্য খরচ মোটামুটি ৫০ ডলার এছাড়া যে কম্পিউটার ব্যবহার করবেন সেই হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার খরচের সাথে যোগ হবেখুব বেশি বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপনার জন্য দামী সফটওয়্যার প্রয়োজন হতে পারেইন্টারনেট ব্যবহার সবচেয়ে বড় সুবিধে, অফিসের জন্য খরচ নেই
জনবল : আপনি একাই এই ব্যবসা চালু করতে পারেনতবে দুচারজন সঙ্গিসাথি সবসময়ই বড় কাজের সহায়কব্যবসার পরিধি বৃদ্ধির সাথেসাথে জনবল বাড়তে পারে
ই-বিজনেস পদ্ধতি : আপনাকে যেহেতু লেনদেনের এবং যোগাযোগের কাজ পুরোটাই অনলাইনে করতে হবে সেহেতু ই-বিজনেসের নিয়মকানুন জানতে হবেখুব সহজেই ইন্টারনেট খুজে এসব তথ্য জেনে নিতে পারেন
যেদিকে দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন : যেহেতু আপনি বড় আকারের ব্যবসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন সেহেতু যে সফটওয়্যার ব্যবহার করা হবে সেটি কাজের জন্য উপযোগি কিনা যাচাই করে নেয়া প্রয়োজনবিজ্ঞাপনের ধরন অনুযায়ী জটিল এবং দামী সফটওয়্যার প্রয়োজন হতে পারে (বিজ্ঞাপন ব্যবস্থাপনার সফটঅয়্যারগুলি নিজেই বিজ্ঞাপনকে বিভিন্ন পেজে দেখানোর জন্য সাজিয়ে দেয়)
সার্ভারে কতটুকু যায়গা প্রয়োজন হতে পারে সেটা নিশ্চিত হয়ে নেয়া প্রয়োজন ভিডিও ব্যবহার করলে বেশি যায়গা প্রয়োজন হতে পারেসার্ভারে এজন্য বেশি অর্থ দিতে হয়
ক্লায়েন্ট যেন সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে (টেলিফোন অথবা অনলাইন চ্যাট) সে ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন
প্রচারের জন্য যতটা সম্ভব নিজের সাইটের বিজ্ঞাপন দেয়া প্রয়োজনএছাড়া ওয়েব সাইটের প্রচারের জন্য যে পদ্ধতিগুলি প্রচলিত সেগুলি ভালভাবে দেখে নেয়া প্রয়োজনজনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলি দেখলে সেখান থেকে ধারনা পাওয়া যেতে পারে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর নিয়ম মেনে চলুন
পুরো কাজের জন্য পরিকল্পনা আগেই করা প্রয়োজনপৃথিবীর শতশত কোটি ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনার নিজের ওয়েবসাইট পরিচিত করার কাজটি সহজ ধরে নেবেন নাশুরু করলেই সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করবে এটাও মনে করবেন নাটাকা আয়ের কোন সহজ পথ নেইওয়েবসাইটকে জনপ্রিয় করতে, ভিজিটরদের আকৃষ্ট করতে নানারকম পদ্ধতি প্রয়োজন হয়বিভিন্ন ওয়েবসাইট বিশ্লেষন করে ধারনা পেতে চেষ্টা করুন কোন ধরনের সাইট তৈরী সম্ভব, কতটুকু সাফল্য পাওয়া সম্ভবএজন্য কয়েকমাস থেকে কয়েক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে
শুরুর জন্য নিজের ওয়েবসাইট তৈরী করে জনপ্রিয় করার কাজটি বড় এবং জটিল মনে হতে পারে সেক্ষেত্রে এই ধারাবাহিকে তুলনামুলক ছোট এবং সহজ অন্য পথগুলি দেখুন
আপডেট
ঠিক কিভাবে টাকা আয় হবে জানতে চেয়েছেন কেউ কেউকোন প্রতিষ্ঠান যদি আপনার ওয়েব সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চায় তার কাছে টাকা নেবেনঅনেকটা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়াপর মতএটা একটা পদ্ধতি
আরেক পদ্ধতি হচ্ছে গুগলের এডসেন্স ব্যবহার করা
বিভিন্ন ওয়েবসাইটে এডস বাই গুগললেখা বিজ্ঞাপন লিংক নিষ্চয়ই দেখেছেন এজন্য গুগলের ওয়েবসাইটে নিজের তথ্য দিয়ে রেজিষ্টার করতে হয়এরপর তাদের নির্দেশ মত কিছু কোড ব্যবহার করলেই আপনার ওয়েব সাইটের বিষয়ের সাথে মিল রেখে বিজ্ঞাপন আসতে থাকবেভিজিটর যখন কোন লিংকে ক্লিক করবেন তখন প্রতি ক্লিকের জন্য আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবেলিংকভেদে অর্থের পরিমান কমবেশি হয়
কাজেই, আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর যত বেশি ক্লিক করার সম্ভাবনা তত বেশি, আয়ের সম্ভাবনা তত বেশিআবার বিনোদন মুলক লিংকের চেয়ে বিষয়ভিত্তিক লিংকে ক্লিকে অর্থের পরিমান বেশিযেমন ক্রিকেট বিষয়ক লিংকে ক্লিকের জন্য হয়ত পাবেন কয়েক সেন্ট, অর্থ বিষয়ক লিংকে পাবেন কয়েক ডলার
নিজের ওয়েব সাইটে নিজেই ক্লিক করে আয়ের চেষ্টা করবেন নাফলস ক্লিক যাচাই করার ব্যবস্থা আছেসেক্ষেত্রে আপনার একাউন্ট বাতিল করা হবে
যেকোন সময় আপনার একাউন্টে জমা টাকার পরিমান জানা যাবে এবং কোন সময়ের বিল পেতে চান জানালে গুগল আপনার ঠিকানায় ব্যাংকচেক পাঠাবে
গুগলের এডসেন্স সবচেয়ে সুবিধেজনকতাদের বিনামুল্যে ওয়েব সার্ভিস ব্লগার (ব্লগষ্পট) ব্যবহার করলে ওয়েব হোষ্টিং এর খরচও বেচে যায়, তারা ব্যাংক চেক পাঠায় যা ভাঙানো সহজ
আরো অনেকেরই এধরনের বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক চালু আছে